হলুদ:
এতে উপস্থিত অ্যান্টি-অ্যালার্জিক গুণাগুণ হাঁপানির উপসর্গ কমাতে কার্যকর। বলা হয়ে থাকে যে, হাঁপানি রোগীরা যদি শীতকালে প্রতিদিন হলুদের দুধ খান তবে তা হাঁপানির আক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
যোগব্যায়াম:
হাঁপানি রোগীদেরও যোগব্যায়াম করার পরামর্শ দেওয়া হয়।হাঁপানি রোগীরা প্রতিদিন যোগব্যায়াম করে শরীরকে সচল রাখতে পারেন এবং এতে তাদের মনও শান্ত থাকবে।
রসুন:
এর প্রভাব গরম এবং তাই শীতকালে এটি খাওয়া ভাল। ঠাণ্ডা-সর্দি ছাড়াও ঠাণ্ডাজনিত কারণে শ্বাসকষ্টের সমস্যাও দেখা দেয় এবং এ অবস্থা হাঁপানি রোগীদের জন্য প্রাণঘাতীও হতে পারে।তাই ঠান্ডায় রসুন খান এবং সুস্থ থাকুন।
মধু:
শীতে ঠাণ্ডা নিয়ন্ত্রণে মধু সবচেয়ে ভালো।হাঁপানি রোগীদের কাশির কারণে শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। এমন অবস্থায় মধুর মাধ্যমে কাশি অনেকাংশে প্রশমিত করে শ্বাসকষ্ট এড়ানো যায়।
আদা:
শীতকালে আদা চা পান করলে ঠান্ডা আমাদের থেকে দূরে থাকে। এ কারণে হাঁপানি রোগীদের জন্য আদা উপকারী বলে মনে করা হয়। এছাড়াও এতে রয়েছে প্রদাহবিরোধী গুণ, যা শীতে অনেক সমস্যা থেকে আমাদের রক্ষা করে।
No comments:
Post a Comment