বয়স বাড়ার সাথে সাথে হাড় এবং পেশী দুর্বল হতে শুরু করে যার কারণে শরীর খুব ভারী ক্রিয়াকলাপের জন্য অনুউপযুক্ত হয় এবং ক্রিয়াকলাপের অভাবে শরীরের মেদ সংগ্রহ হতে শুরু করে। আমরা সকলেই এ বিষয়ে অবগত যে স্থূলত্ব হ'ল ডায়াবেটিস, কর্ডোভাসকুলার জাতীয় অনেক রোগের মূল কারণ। তাই বয়সের সাথে সাথে, জিমে যাওয়া এবং মেশিনে ভারী ওয়ার্কআউট করা সম্ভব নাও হতে পারে তবে কয়েকটি টিপস এবং কৌশল রয়েছে যা আপনাকে সহজেই ওজন হ্রাস করতে এবং ফিট রাখতে সহায়তা করতে পারে। সুতরাং, আসুন সেই জিনিসগুলি সম্পর্কে কথা বলি।
শারীরিক ক্রিয়াকলাপ প্রচার করুন
শরীরের সমস্ত অঙ্গ সঠিকভাবে কাজ করাতে আপনি যত বেশি শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকবেন তত ভাল। তাই সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরে, রাতের খাবার খাওয়ার পরে হাঁটা, জগিং করা, বাচ্চাদের সাথে খেলাধুলার মতো কাজগুলি করুন।
রাতের খাবার কম খান
দিনটি স্বাস্থ্যকর প্রাতঃরাশের সাথে শুরু করা উচিৎ। মধ্যাহ্নভোজ ভারসাম্যপূর্ণ হওয়া উচিৎ এবং রাতের খাবার কম খাওয়া উচিৎ। আপনি যদি ফিট থাকতে চান তবে আপনাকে এই তহবিলগুলিও গ্রহণ করতে হবে। এর পাশাপাশি কোনওভাবেই ডিনারে ক্যালোরি খাবেন না।
প্রোটিন খাওয়াই গুরুত্বপূর্ণ
বার্ধক্যে অত্যধিক প্রোটিন গ্রহণ এড়িয়ে চলুন কারণ এটি হজম হতে বেশি সময় নেয় তবে আপনার শরীরের ওজনের পেশির ওজন বেশি এবং চর্বিযুক্ত না হলেই আপনি ফিট ক্যাটাগরিতে চলে যান। তাই পেশী ওজনের জন্য প্রোটিন বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
পর্যাপ্ত জল পান করুন
শরীরের টক্সিন অপসারণের পাশাপাশি এটির পুষ্টির জন্য এটি হাইড্রেটেড রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ। তাই এর জন্য, দিনে কমপক্ষে ৮ গ্লাস জল পান করুন। নারকেল জল, লেবুর জল, ফলের রস, উদ্ভিজ্জ রস এই সমস্ত জিনিস খুব উপকারী। সোডা, সফট ড্রিঙ্কগুলি একেবারেই এড়িয়ে চলুন কারণ এগুলির মধ্যে চিনি ওজন বাড়ানোর জন্য দায়ী। ভাল ঘুম ভাল স্বাস্থ্য প্রদান করবে ।
সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে এবং বজায় রাখতে পর্যাপ্ত ঘুম পাওয়া খুব জরুরি। ৭-৮ ঘন্টা ঘুমানো আপনার মেজাজকে ঠিক রাখে না, আপনাকে অনেক রোগ থেকে দূরে রাখে।
No comments:
Post a Comment