আকুপ্রেসার এক ধরণের থেরাপি। এতে কিছু নির্দিষ্ট পয়েন্টে চাপ দিতে হয়, যার কারণে ধীরে ধীরে ওজন কমতে থাকে। আসুন জেনে নিই কীভাবে তা সম্ভব হয়।
আপার লিপ (রেনঝং):
ঠোঁটের উপরের অংশ অর্থাৎ রেনঝং এক বিন্দুতে চাপ দিলে ওজন কমে।
কানের অরিকুলার পয়েন্ট :
কানের আকুপ্রেশার পয়েন্টে চাপ দিলেও ওজন কমানো যায়। কানে আকুপ্রেসার করা এবং হালকা ডায়েট করা ওজন কমাতে সাহায্য করে।
হাঁটুর নীচে (জুসানলি) :
এই বিন্দুটি হাঁটু নীচে। একে জুসনালী বলা হয়। এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই আকুপয়েন্ট থেকে খাবার খাওয়ার ইচ্ছা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে। এই বিন্দু অ্যাডিপোনেক্টিন হরমোন বাড়াতে বা কমাতে পারে, যা ক্রমবর্ধমান ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
ভিতরের গোড়ালি (সানিনজিয়াও):
ভিতরের গোড়ালি চেপে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। ব্যায়ামের পর এই পয়েন্টে চাপ দিলে শরীর শিথিল হয় এবং ক্লান্তি দূর হয়। এই বিন্দুটি ভিতরের গোড়ালির হাড়ের প্রায় ৩ ইঞ্চি উপরে।
নাভির ওপরে (ঝংওয়ান):
স্থূলতা কমাতে আকুপ্রেসার উপকারী, অনেক গবেষণাও এ নিয়ে বেরিয়ে এসেছে। নাভির উপরের আকুপ্রেসার পয়েন্টকে জংওয়ান বলা হয়। এটি নাভি থেকে ৪ইঞ্চি উপরে। এই আকুপ্রেসার পয়েন্টে চাপ দিলে পেট ও কোমরের মেদ কমে যায়।
No comments:
Post a Comment