দোকানে সাধারণত দুই ধরনের ডিম পাওয়া যায়। সাদা এবং হালকা বাদামী। অনেকেই আছে বাদামী ডিম কিনতে পছন্দ করেন। তাদের ধারণা এই ডিমে পুষ্টিগুণ বেশি। কিন্তু তা কি আদৌ সত্য? এই বাদামী বা লালচে ডিম খেলে কি আদৌ বেশি লাভ হয়?
সম্প্রতি, কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কয়েকজন গবেষক ডিমের খোসার রঙ নিয়ে গবেষণা করেছেন। আপনি বোঝার চেষ্টা করেছেন যে ডিমের পুষ্টিগুণ পরিবর্তিত হয় যখন শেলের রঙ পরিবর্তিত হয়।
গবেষণায় জানা গেছে যে বাদামী বা লালচে ডিমের মধ্যে ওমেগা-৩ বেশি থাকে। কিন্তু সেই অতিরিক্ত ওমেগা-থ্রির পরিমাণ নগণ্য। ফলে তার জন্য আলাদা করে বাদামী ডিম খাওয়ার কোনো মানে হয় না। কিন্তু পুষ্টি? কর্নেল ইউনিভার্সিটির গবেষণাপত্র বলছে, উভয় ধরনের ডিমের পুষ্টির মাত্রা সমান।
ভিন্ন কেন? এই গবেষণাপত্রে এরও উত্তর দেওয়া হয়েছে। বলা হচ্ছে, এটা সম্পূর্ণরূপে মুরগির জিনের উপর নির্ভর করে।
বলা হয়েছে যে কোন দুটি ডিমের স্বাদ ভিন্ন হতে পারে। তবে খোলার রঙের সঙ্গেএর কোন সম্পর্ক নেই। বরং ডিমের স্বাদ নির্ভর করে মুরগী কি খাচ্ছে তার উপর।
সেক্ষেত্রে প্রশ্ন উঠতে পারে এই দুই ধরনের ডিমের রঙ আলাদা কেন? এই গবেষণাপত্রেও এর উত্তর দেওয়া হয়েছে। বলা হচ্ছে, এটা সম্পূর্ণরূপে মুরগির জিনের উপর নির্ভরশীল।
No comments:
Post a Comment