1. আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন:
দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে পোল্ট্রির গুরুত্ব অনেক বেশি। তুলনামূলকভাবে কম বিনিয়োগ এবং ক্ষুদ্র ভূমি বাস্তবায়নের কারণে জাতীয় অর্থনীতিতে এর গুরুত্ব বাড়তে থাকে।
2. আত্মকর্মসংস্থান:
বেকার যুবক, ভূমিহীন কৃষক এবং দরিদ্র গ্রামীণ মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থানের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হল মুরগি পালন।
3. প্রাণী উৎস:
দেশের বেশির ভাগ মানুষই পুষ্টিজনিত সমস্যায় ভুগছে। মুরগির মাংস এবং ডিম পশু আমিষের ভালো উৎস। মাংস ও ডিমের মাধ্যমে প্রাণিজ আমিষের ঘাটতি পূরণ করে এ সমস্যা মেটানো সম্ভব।
4. আয়ের উৎস:
প্রাচীনকাল থেকেই গ্রামবাংলার নারীরা বাড়তি আয়ের উৎস হিসেবে হাঁস-মুরগি পালন করে আসছে।
5. জৈব সার:
মুরগির সার একটি উচ্চ মানের জৈব সার যা কৃষি ফসলের উপকারে ব্যবহার করা যেতে পারে।
6. অন্যান্য শিল্পের জন্য ইনপুট হিসাবে পোল্ট্রি উপজাতের ব্যবহার:
হাঁস-মুরগির পালক থেকে খেলনা, পালক ইত্যাদি তৈরি এবং রক্ত ও সজ্জা প্রক্রিয়াকরণ করে পশুখাদ্য তৈরির জন্য পৃথক শিল্প গড়ে উঠেছে।
7. জ্বালানী সাশ্রয়:
পোল্ট্রি বর্জ্য এবং লিটার বায়োগ্যাস উত্পাদন করতে ব্যবহার করা যেতে পারে, যা জ্বালানী সাশ্রয় করে জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারে।
No comments:
Post a Comment