উৎসবের সময় কোনও বাড়িতে মিষ্টি থাকবে না, তাও আবার হয় না কি! বিশেষ করে এই দীপাবলির সময়ে। কিন্তু এবারে নজর কেড়েছে কাজু, বাদাম, পেস্তা এবং মাওয়া দিয়ে তৈরি আতশবাজি, যা যোধপুরের বাজারে যথেষ্ট আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। মিষ্টি ব্যবসায়ী সুরেশ ব্যাস দীপাবলির বিশেষ উপলক্ষে মিষ্টিকে আতশবাজির আকার দিয়েছেন। এসব মিষ্টি পুরো এলাকায় আলোচনার বিষয়। সাতলি বোমা, চাকরী, ডালিম, মমপট্টির আকৃতির মিষ্টি কিনতে ভিড় জমাচ্ছেন মানুষ। বাজারে এসব মিষ্টি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১৬০০ টাকায়।
মিষ্টি ব্যবসায়ী সুরেশ ব্যাসের কথায়, এবার তিনি নতুন কিছু করতে চেয়েছিলেন। এরপরেই এই পটকা আকৃতির মিষ্টি বানানোর পরিকল্পনা আসে তার মাথায়। ক্র্যাকার সুইটস নামের এক মিষ্টির তোড়জোড় চলছে যোধপুর জুড়ে। এই মিষ্টিগুলি অন্যান্য মিষ্টির তুলনায় কিছুটা ব্যয়বহুল কারণ এগুলি তৈরিতে কাজু, পেস্তা এবং বাদাম ব্যবহার করা হয়েছে। পটকা মিষ্টির চাহিদা অনেক বেড়েছে, এই মিষ্টিগুলো শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত সকলেরই মন জয় করেছে।শিশুরা খুব উৎসাহ নিয়ে বলছে তারা সুতলী বোমা খেয়েছে, কেউ বলছে পুরো ডালিম বোমা খেয়েছে। একটা নয়, সেটাও দুই-দুই, তিন-তিন।
সুরেশ ব্যাস জানান, এতে ভোজ্য রঙ যোগ করা হয়েছে, যা স্বাস্থ্যের কোনও ক্ষতি করে না। করোনার দুই বছর পর আসা এই মিষ্টির জন্য মানুষ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন।
No comments:
Post a Comment