আপনি নিশ্চয়ই চিঙ্কি, পাঞ্জিরি এবং লাড্ডু মিশিয়ে গাছের আঠা খেয়েছেন, এটি খেতে এতই সুস্বাদু যে এটির স্বাদ অনেককেই আকৃষ্ট করে। যাইহোক, অনেক ধরনের আয়ুর্বেদিক ওষুধেও আঠা ব্যবহার করা হয়, যা রোগ দূর করতে ব্যবহৃত হয়।
এসব গাছ থেকে আঠা পাওয়া যায়
Keekar বা Acacia gum
Keekar বা Acacia আঠা অনেকেই ব্যবহার করেন, এর পুষ্টিগুণ অনেক বেশি তাই অনেক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ নিয়মিত এটি খাওয়ার পরামর্শ দেন।
পলাশের আঠা
আপনি যদি নিয়মিত পলাশের আঠা খান তবে তা হাড় ও শরীরে আশ্চর্যজনক শক্তি যোগায়। এছাড়াও, এটি পুরুষদের জন্য উপকারী কারণ এটি শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়ায়।
নিমের ঔষধিগুণ
সম্পর্কে আমরা সবাই জানি , কিন্তু আপনি কি এর আঠা খাচ্ছেন? এটি খেলে রক্তে বিস্ময়কর শক্তি আসে। নিমের আঠা অনেক ওষুধে ব্যবহৃত হয়।
আঠা খাওয়ার উপকারিতা- আঠা দিয়ে তৈরি জিনিস খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।
আঠা ও ময়দার লাড্ডু খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।
শীতকালে উষ্ণতা আনতে আঠা ব্যবহার করা হয়।
সন্তান জন্মের পর মা যদি আঠা খান তাহলে দুধ বেশি হবে।
গর্ভবতী মহিলাদের জন্য, আঠা তাদের মেরুদণ্ড শক্তিশালী করার একটি কার্যকর উপায়।
কিভাবে আঠা খাবেন?
পাঞ্জিরির সঙ্গে আঠা মিশিয়ে খাওয়ার প্রবণতা অনেক বেশি। মাখন, ড্রাই ফ্রুটস এবং ভাজা আটার সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন।
নারকেল গুঁড়ো, পোস্ত বীজ এবং শুকনো খেজুর মিশিয়ে আঠা খাওয়া যেতে পারে।
আঠার সাহায্যে চিক্কি তৈরি করা যায়, যা মানুষের কাছে খুবই জনপ্রিয়।
No comments:
Post a Comment