প্রতিটি বয়সেই হাড় মজবুত থাকা জরুরি। দুর্বল হাড় জীবনকে অসহায় করে তোলে। সঠিক পুষ্টি না পাওয়া গেলে এক বয়সের পর হাড়ের দুর্বলতা নিশ্চিত। 30 বছর বয়সের পরে, হাড় দুর্বল হতে শুরু করে। হাড়ের মধ্যে মেরুদন্ড সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দুর্বল মেরুদন্ডের কারণে কোমর ব্যথা সহ অনেক সমস্যা হয়। অনেক সময় পশ্চাৎপদ ও কোমরের ব্যথা এতটাই বেড়ে যায় যে অল্প বয়সেই শরীরের কাজ করার ক্ষমতা হারিয়ে যায়। হাড় মজবুত করে এমন কিছু খাবার যদি আমরা আগে থেকেই ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করি, তাহলে এই সমস্যা থেকে বাঁচতে পারি।
দুদ্গজাত পন্য
ক্যালসিয়ামের অভাব অস্টিওপোরোসিসের প্রধান কারণ। শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাবের কারণে হাড় দুর্বল হতে শুরু করে এবং কোমর ব্যথার সমস্যা দেখা দেয়। হাড় মজবুত করতে হলে আমাদের খাদ্যতালিকায় দুগ্ধজাত খাবার খাওয়া উচিত। দুধের তৈরি দই ও পনির খাওয়া উপকারী।
ডাল এবং মটরশুটি
ডালে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়। মটরশুঁটিও পুষ্টিগুণে ভরপুর। এই জিনিসগুলো হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। চিয়া বীজ হাড়ের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। হাড় মজবুত করতে চিয়া বীজ খাওয়া উপকারী।
স্বাস্থ্যকর ফল
ফলের মধ্যে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান হাড়কে দুর্বল হতে দেয় না। প্রতিদিন সকালের জলখাবারে ফল বা ফলের রস পান করুন। হাড়ে ব্যথার ভয় থাকবে না। 30 বছর বয়সের পরেও মেরুদণ্ড সুস্থ থাকবে।
সবুজ শাক - সবজি
সবুজ শাক সবজি প্রতিটি মিশ্রিত ঔষধ. মেরুদণ্ড মজবুত করতে সবুজ শাকসবজির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এতে উপস্থিত পুষ্টিগুণ মেরুদণ্ড মজবুত করতে কাজ করে। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় সবুজ শাক-সবজি অন্তর্ভুক্ত করলে হাড়ের দুর্বলতা থাকবে না। পালং শাক ছাড়াও ব্রকলি এবং কালে জাতীয় সবজিও স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়।
No comments:
Post a Comment