যুব তৃণমূল কংগ্রেস নেতা কুন্তল ঘোষের ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হওয়া ১৮৯টি ওএমআর শিট এবং অ্যাডমিট কার্ডের বিবরণ চেয়েছে হাইকোর্ট। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ইডিকে তা উপস্থাপনের জন্য সাত দিনের সময় দিয়েছেন। তিনি বলেন, নিয়োগ কেলেঙ্কারি প্রকাশের পরও যারা এ ধরনের অপকর্ম করেছে তাদের শিক্ষা দিতে হবে। তাদের সবাইকে পোর্ট ব্লেয়ারে পাঠানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।
উল্লেখ্য, এর মধ্যে ১১ ডিসেম্বর, ২০২২-এর টেটের-এর ওএমআর শিটও রয়েছে। প্রাথমিক বোর্ডের পক্ষে উপস্থিত আইনজীবী হাইকোর্টকে বলেন, এবার সিস্টেমকে ফুল প্রুফ করতে অনেক নতুন নিয়ম করা হয়েছে। বোর্ডের ইতিহাসে এই প্রথম টেট অংশগ্রহণকারীদের ওএমআর শিটের কার্বন কপি দেওয়া হয়, যাতে প্রার্থীরা পরে দাবী করতে না পারেন যে, তাদের ওএমআর শীট টেম্পার করা হয়েছে। তাদের উত্তরগুলি মূল ওএমআর শিটে পাশাপাশি কার্বন কপিতে রেকর্ড করা হয়। এই জাতীয় কার্বন কপির পাশাপাশি প্রবেশপত্রের জেরক্স কপি কুন্তল ঘোষকে দেওয়া হয়েছিল।
বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় এই সবের নাম ও রোল নম্বর প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছেন। বিস্ময় প্রকাশ করে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, 'আজও কিছু লোক রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করতে চায়। উল্লেখ্য, এ মামলায় একজন অভিনেত্রীর নামও উঠে এসেছে। এ বিষয়ে হলফনামা দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।
No comments:
Post a Comment