ব্লু সিটি যোধপুরে গেলে এই সুন্দর পর্যটন স্পটগুলি ঘুরতে কখনও ভুলবেন না।
কৈলানা হ্রদ:
কৈলানা হ্রদ শহরের যোধপুরের পশ্চিমে অবস্থিত। রাজা প্রতাপ সিং ১৮৭২ সালে তৈরি করেছিলেন। এটি রাজস্থানের অন্যতম দর্শনীয় হ্রদ। এখানকার সূর্যাস্তের দৃশ্য খুবই মনোরম।
উমেদ ভবন প্রাসাদ:
উমেদ ভবন প্রাসাদ নির্মাণ শুরু হয়েছিল ১৯২৯ সালে এবং এটি ১৯৪৩ সালে শেষ হয়েছিল। প্রাসাদটি শহরের সর্বোচ্চ স্থানে অবস্থিত। বিশাল ৩৩৭-কক্ষের প্রাসাদটিকে বিশ্বের বৃহত্তম ব্যক্তিগত আবাসগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
মেহরগড় ফোর্ট:
মেহরগড় ফোর্ট যোধপুরের সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্থান। এটি বৃহত্তম দুর্গগুলির মধ্যে একটি। ১৪৫৯ খ্রিস্টাব্দে রাও যোধা দুর্গটি নির্মাণ করেন।
চামুন্ডা মাতার মন্দির:
মেহরানগড় দুর্গের অভ্যন্তরে অবস্থিত, চামুন্ডা মাতা মন্দিরটি রাও যোধা নির্মাণ করেছিলেন। ইনি যোধপুরের প্রতিষ্ঠাতাও ছিলেন। ঋষি দ্বারা প্রদত্ত অভিশাপ থেকে সুরক্ষার জন্য নির্মিত এই মন্দিরটি রাজস্থানের লোকেরা অত্যন্ত শ্রদ্ধেয় এবং রাজপুতদের প্রধান দেবতাদের বাসস্থান বলা হয়।
মাছিয়া সাফারি পার্ক:
মাছিয়া সাফারি পার্ক কৈলানা লেক থেকে খুব বেশি দূরে নয়। পাখি পর্যবেক্ষক এবং বন্যপ্রাণী প্রেমীদের জন্য একটি আকর্ষণীয় স্থান। এখানে মরুভূমির শিয়াল, জঙ্গলের বিড়াল, হরিণ, মনিটর টিকটিকি এবং নীল ষাঁড় সহ তাদের প্রাকৃতিক আবাসস্থলে অনেক প্রাণী দেখতে পাবেন।
ক্লক টাওয়ার:
ক্লক টাওয়ার পুরাতন শহরের একটি বিখ্যাত ল্যান্ডমার্ক। এটি ১৮৮০ থেকে ১৯১১ সালের মধ্যে মহারাজা সর্দার সিং তার আমলে তৈরি করেছিলেন। ক্লক টাওয়ারটি দুর্গের চমৎকার দৃশ্য উপস্থাপন করে।
No comments:
Post a Comment