বাজেট ২০২৩: কৃষকদের জন্য নির্মলার বুস্টার, মোটা শস্যকে প্রাধান্য - press card news

Breaking

Post Top Ad

Post Top Ad

Wednesday, 1 February 2023

বাজেট ২০২৩: কৃষকদের জন্য নির্মলার বুস্টার, মোটা শস্যকে প্রাধান্য


পঞ্চম বাজেট পেশ করছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। এই সময় সংসদ ভবনে তিনি বলেন, এখন দেশে কেউ না খেয়ে ঘুমাবে না। তিনি বলেন, ১ জানুয়ারী, ২০২৪ পর্যন্ত, অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল লোকদের বিনামূল্যে রেশন দেওয়া হবে, যাতে তারা নিজেদের পেট ভরতে পারেন। অর্থমন্ত্রী বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার প্রতিটি বিভাগের মানুষের যত্ন নিচ্ছে, গরীব কল্যাণ অন্ন যোজনার অধীনে ২ লক্ষ কোটি টাকা ব্যয় করেছে। 


অর্থমন্ত্রী বলেন, 'আমাদের মেয়াদে ৪৭.৮ কোটি জন ধন অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধির অধীনে ১৪ কোটিরও বেশি কৃষককে সাহায্য করা হয়েছে।  করোনার সময় ৮০ কোটিরও বেশি দরিদ্র মানুষকে ২৮ মাসের জন্য বিনামূল্যে রেশন দেওয়া হচ্ছে।  অর্থমন্ত্রী বলেন, 'মাথাপিছু আয় দ্রুত বেড়ে ১.৯৭ লক্ষ টাকা হয়েছে।' 


এছাড়াও নির্মলা সীতারমন বলেন- 

৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্যশস্য দেওয়া হয়েছে।


নতুন ভারত ডিজিটাল হচ্ছে।

   

২০২৪ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত বিনামূল্যে খাদ্যশস্য দেওয়া হবে।

     

দেশের প্রতিটি মানুষের আয় দ্বিগুণ হবে।  কেউ ক্ষুধার্ত ঘুমাবে না।

     

দক্ষতা উন্নয়নে সহায়তা প্যাকেজ দেওয়া হবে।  ফোকাস করা হবে সংস্কারের দিকে।

     

প্রধানমন্ত্রী গরীব কল্যাণ যোজনার জন্য ২ লক্ষ কোটি টাকা খরচ হয়েছে।  

     

কৃষিতে স্টার্টআপ শুরু হয়েছিল। এখন দেশের কৃষক হবে ডিজিটাল।

     

৬০০০ কোটি টাকায় প্রধানমন্ত্রী মৎস্য সম্পদ যোজনা শুরু হবে, যা মাছের উৎপাদন বাড়াতে সহায়ক হবে।

    

কৃষি ঋণ বেড়েছে ২০ লক্ষ কোটি টাকা। 


কেসিসি হোল্ডাররা সহজেই ঋণ পাবেন। দেশে ৭.৩ কোটির বেশি কেসিসি হোল্ডার রয়েছে।

     

মোটা শস্যের জন্য শ্রীঅন্ন যোজনা শুরু হয়েছিল।

এটি ফলন বাড়াতে সাহায্য করবে। কম খরচে বেশি উৎপাদন হবে। এটি কৃষকদের আয় বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।

     

পিএম বিশ্বকর্মা কৌশল বিকাশ যোজনা আসবে, এটি কারিগরদের দক্ষতা উন্নয়নে সহায়তা করবে। কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাবে।

     

কৃষি স্টার্টআপ খোলার জন্য কৃষিবর্ধক নিধি স্থাপন করা হবে। এটি কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে। কৃষির জন্য ডিজিটাল অবকাঠামো প্রস্তুত করা হয়েছিল, এখন ফসলের ন্যায্য মূল্য পাওয়া যাবে।

     

পিপিপির ভিত্তিতে কৃষকদের কল্যাণ হবে। এটি কৃষকদের আয় বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।

     

জোয়ার, বাজার, রাগি, কাউন্দ, সামা রপ্তানি বাড়বে। পশুপালন, দুগ্ধ ও মৎস্য খাতে ফোকাস করা হবে।

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad