যতই শীত থাকুক এই কুন্ডের জল থাকে সব সময় গরম। এই কুন্ডগুলি পর্যটকদের মধ্যে খুবেই জনপ্রিয়।তাই শীতে এখানে বেড়াতে যেতে পারেন ।
এই কুণ্ডগুলি নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে নানারকম বিশ্বাস প্রচলিত রয়েছে। তবে কিছু নির্দিষ্ট স্থানে পৃথিবী থেকে গরম জল নির্গত হওয়ার কিছু ভৌগোলিক কারণ রয়েছে। চলুন জেনে নেই গরম জলের কুণ্ড সম্পর্কে -
তপোবন:
উত্তরাখণ্ডের একটি গ্রাম তপোবন। এটি তার উষ্ণ প্রস্রবণের জন্য বিখ্যাত। এই কুণ্ড থেকে সব সময় গরম জল বের হতে থাকে। এই গ্রামটি জোশীমঠ থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে। অনেকে এই কুণ্ডটিকে পবিত্র বলে মনে করেন।
বশিষ্ঠ কুন্ড:
আরেকটি গরম জলের পুল হিমাচলেই অবস্থিত, যেটি বশিষ্ঠ কুন্ড নামে পরিচিত। এই কুন্ডটিও খুব জনপ্রিয় এবং শীতকালে আশেপাশের এলাকা থেকে লোকেরা প্রচুর সংখ্যায় এতে স্নান করতে আসে।
মণিকর্ণ:
উষ্ণ প্রস্রবণটি হিমাচল প্রদেশের ঐতিহাসিক মণিকর্ণর কাছে অবস্থিত। এই স্থানটি খুবই জনপ্রিয়। প্রচন্ড শীতেও এই কুন্ডের জল উষ্ণ থাকে।
ক্ষীর গঙ্গা:
এটি হিমাচল প্রদেশের একটি বিখ্যাত উষ্ণ প্রস্রবণও। এখানে জল ১২ মাস ধরে উষ্ণ থাকে। এই জায়গাটি হিমাচল প্রদেশের কুল্লুর আখরা বাজারে অবস্থিত।
অত্রি কুন্ড:
উড়িষ্যার অত্রি কুন্ডও গরম জলের জন্য বিখ্যাত। এই কুন্ডটি ভুবনেশ্বর থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। শীতকালেও এই কুণ্ডের জলের তাপমাত্রা ৫৫ ডিগ্রির কাছাকাছি থাকে বলে ধারণা করা হয়।
No comments:
Post a Comment