মনে করা হয় যে এই মন্দিরে না গেলে চারধাম যাত্রা অসম্পূর্ণ । চলুন তাহলে জেনে নেই এই দেবভূমির অজানা কিছু তথ্য।
যমুনোত্রী এবং গঙ্গোত্রী ধাম যাত্রা ২২শে এপ্রিল শুরু হবে, আর ভগবান বদ্রীনাথ ধামের দরজা ২৭শে এপ্রিল খুলবে।
কেদারনাথ ধাম:
কেদারনাথ ধাম ১২টি জ্যোতির্লিঙ্গের একটি। পৌরাণিক বিশ্বাস হল মহাভারতের যুদ্ধে তাদের ভাইদের হত্যার পাপের প্রায়শ্চিত্ত করতে পাণ্ডবরা কেদারনাথে এসেছিলেন। এখানে ষাঁড়ের পিঠের মতো দেহের আকারে শিবলিঙ্গের পূজো করা হয়।
গঙ্গোত্রী ধাম:
গঙ্গোত্রী গঙ্গা নদীর উৎপত্তিস্থল। গঙ্গোত্রী থেকে দুটি নদীর উৎপত্তি। এক, গোমুখ থেকে উৎপন্ন ভাগীরথী নদী এবং দ্বিতীয় কেদার গঙ্গা, যার উৎপত্তি এলাকা কেদারতাল। গঙ্গোত্রীতে অবস্থিত গৌরী কুন্ড সম্পর্কে বলা হয় যে এখানে গঙ্গা স্বয়ং শিবকে প্রদক্ষিণ করেছিলেন।
বদ্রীনাথ ধাম :
কথিত আছে যে বদ্রীনাথ ধাম পরিদর্শন ছাড়া চারধাম যাত্রা সম্পূর্ণ বলে মনে করা হয় না। এখানেই শ্রী হরি বিষ্ণুর আবাস।
যমুনোত্রী ধাম:
যমুনোত্রী সম্পর্কে একটি বিশ্বাস আছে যে এখানে স্নান করলে সেই ব্যক্তি ৭ প্রজন্ম মোক্ষ লাভ করে। যমুনোত্রী ধাম থেকে চারধাম যাত্রা শুরু হয়। ব্রহ্মাণ্ড পুরাণ অনুসারে যমুনা নদীর উৎপত্তি এখান থেকেই।
No comments:
Post a Comment