পুষ্টিতে ভরপুর সুস্বাদু এক সবজি হল গাজর। রাজ্য এবং বহিঃ রাজ্যের বাজারগুলিতে এই সুস্বাদু সবজির কদরও রয়েছে বেশ। কিন্তু এ বছর গাজর চাষ করে তেমন লাভের মুখ দেখছেন না কৃষকরা। অভিযোগ, কৃষি দফতর থেকেও মিলছে না কোনও প্রকার সাহায্য সহযোগিতা। ঘটনা ত্রিপুরার তেলিয়ামুড়া মহকুমা কৃষি দফতরের অন্তর্গত মাইগঙ্গা চামপ্লাই নয়াবাড়ী এলাকার।
এলাকার এক কৃষক নারায়ণ বিশ্বাস জানান, তিনি দীর্ঘ প্রায় ৪০ বছর যাবত এই কৃষি কাজের সঙ্গে যুক্ত। শুধু তিনি নন, গোটা এলাকাটি কৃষির ওপর প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে নির্ভরশীল।
তিনি বলেন, বর্তমান মরশুমের সুস্বাদু সবজি গাজর চাষ করতে প্রচুর পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতে হয়। প্রতি এক কানি জমিতে গাজর চাষ করতে কমপক্ষে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা খরচ করতে হয়। কৃষক নারায়ণ বিশ্বাস জানান, তিনি চলতি বছর সাড়ে তিন কানি জমির ওপর গাজর চাষ করেছেন, কোনও প্রকার সরকারি সাহায্য সহযোগিতা ছাড়াই।
তাঁর কথায়, আগে যিনি কৃষি আধিকারিক ছিলেন। সেই সময়ে কৃষি দফতর থেকে সাহায্য সহযোগিতা মিলতো। কিন্তু বর্তমান সময়ে বিন্দুমাত্র সাহায্য সহযোগিতা পান না তিনি।
এছাড়াও তিনি জানান, গাজর বিভিন্ন বাজার গুলিতে না পাঠালে, তার সঠিক দাম পায় না কৃষকেরা। তিনি নিজের জমিতে উৎপাদিত গাজর আগরতলা, তেলিয়ামুড়া, মোহরছড়া, কল্যাণপুর ইত্যাদি বাজারগুলিতে বাজারজাত করেন।
গাজর চাষি হতদরিদ্র কৃষক নারায়ণ বিশ্বাসের আর্জি, কৃষি দফতর থেকে যেন পর্যাপ্ত পরিমাণে সার ,বীজ, কীটনাশক ইত্যাদি প্রদান করা হয় এবং মহকুমা কৃষি দফতর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করে।
তিনি বলেন, বর্তমান মরশুমের সুস্বাদু সবজি গাজর চাষ করতে প্রচুর পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতে হয়। প্রতি এক কানি জমিতে গাজর চাষ করতে কমপক্ষে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা খরচ করতে হয়। কৃষক নারায়ণ বিশ্বাস জানান, তিনি চলতি বছর সাড়ে তিন কানি জমির ওপর গাজর চাষ করেছেন, কোনও প্রকার সরকারি সাহায্য সহযোগিতা ছাড়াই।
তাঁর কথায়, আগে যিনি কৃষি আধিকারিক ছিলেন। সেই সময়ে কৃষি দফতর থেকে সাহায্য সহযোগিতা মিলতো। কিন্তু বর্তমান সময়ে বিন্দুমাত্র সাহায্য সহযোগিতা পান না তিনি।
এছাড়াও তিনি জানান, গাজর বিভিন্ন বাজার গুলিতে না পাঠালে, তার সঠিক দাম পায় না কৃষকেরা। তিনি নিজের জমিতে উৎপাদিত গাজর আগরতলা, তেলিয়ামুড়া, মোহরছড়া, কল্যাণপুর ইত্যাদি বাজারগুলিতে বাজারজাত করেন।
গাজর চাষি হতদরিদ্র কৃষক নারায়ণ বিশ্বাসের আর্জি, কৃষি দফতর থেকে যেন পর্যাপ্ত পরিমাণে সার ,বীজ, কীটনাশক ইত্যাদি প্রদান করা হয় এবং মহকুমা কৃষি দফতর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করে।
No comments:
Post a Comment