ব্যক্তিত্ব বলতে সাধারণত কোনো মানুষের চিন্তাভাবনা, অনুভূতি ও আচরণকে বোঝায়। ব্যক্তি বিশেষ ব্যক্তিত্ব আলাদা হয়। শিশুর ছোটবেলায় তার ব্যক্তিত্বের বিকাশ সাধন হয়। সাধারণত, প্রত্যেক বাবা-মাই চান তাদের সন্তান যেন ভবিষ্য জীবনে ভালো কিছু করুক এবং সাফল্য অর্জন করুক। তবে সাফল্যের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল ব্যক্তিত্ব বিকাশ। সম্প্রতি দিনে শিক্ষার পাশাপাশি ব্যক্তিত্ব গড়া জরুরি হয়ে পড়েছে। প্রাপ্তবয়স্কদের মতো, বাচ্চাদের জানা উচিৎ কীভাবে নিজেকে অন্যের সামনে উপস্থাপন করতে হবে, কীভাবে কথা বলতে হবে, কীভাবে টেবিলের আচার-ব্যবহার করতে হবে এবং কীভাবে হাঁটতে হবে। চলুন তাহলে কিছু টিপস জেনে নেই-
একটি শিশুর প্রথম বিদ্যালয় তার বাড়ি এবং প্রথম শিক্ষক তার বাবা মা । এই কারণেই তারা প্রথম গুরুর কাছ থেকে যা শিখে তা অবশ্যই তাদের জীবনের একটি ফ্যাক্টর। তাই অভিভাবকদের তাদের আচরণের বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিৎ।
এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে আমাদের বাড়ির পরিবেশ সঠিক হওয়া উচিৎ কারণ এটি সরাসরি শিশুর মনের উপর প্রভাব ফেলে। একটি মজার এবং কখনও কখনও গুরুতর পরিবেশ থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শুধু তাই নয়, শিশুরা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছে কি না, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে যাতে তাদের ব্যক্তিত্বের উন্নতি হয়।
এরজন্য একটি শিশুর চিন্তাভাবনা, বোঝাপড়া, স্বীকৃতি, জ্ঞান কেমন, তার জন্য চারপাশের পরিবেশ কেমন তা জানা গুরুত্বপূর্ণ।
এছাড়াও,শিশুর ব্যক্তিত্ব বিকাশে খেলাধুলা করতে উৎসাহিত করা, ভাষার দক্ষতা অর্জন গুরুত্বপূর্ণ।
No comments:
Post a Comment