সোনা পড়ারও রয়েছে কিছু নিয়ম

 

সোনা পড়ারও রয়েছে কিছু নিয়ম

প্রেসকার্ড নিউজ লাইফ স্টাইল ডেস্ক,৬ মে : সোনার নিজস্ব বিশেষ এক গুরুত্ব রয়েছে। এই ধাতুকে অত্যন্ত শুভ ও পবিত্র বলে মনে করা হয়।  বিয়ের অর্থ হল 'সোনা', বিয়েতে বর ও কনেকে সোনার গয়না দিয়ে সাজানো হয়, আবার আত্মীয়রাও উপহার হিসেবে সোনাই দিয়ে থাকে। যেকোনো শুভ কাজে সোনার নিজস্ব বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।  তবে সোনারও একটা বিশেষত্ব আছে। এই সোনা একজন ব্যক্তির ঘুমন্ত ভাগ্যকে জাগিয়ে তুলতে পারে। তাই চলুন জেনে নেই কাদের সোনা পরা উচিৎ নয়-

 জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, সোনার প্রয়োজন এবং এর প্রভাব বুঝে তবেই পরা উচিৎ।  সোনা সম্পর্কে বলা হয় যে, যদি এটা উপযুক্ত হয় তবে ধনী করে তুলবে এবং যদি উপযুক্ত না হয় তবে রাস্তায় নিয়ে আসবে।  

সোনা হল একটি বিশেষ ধরনের ধাতব, যার একটি ভরে হলুদ রঙ থাকে কিন্তু যখন এটি সূক্ষ্মভাবে বিভক্ত হয় তখন এটি কালো, রুবি বা বেগুনি হতে পারে।  এটি সবচেয়ে নমনীয় এবং নমনীয় ধাতু।  ১ আউন্স (২৮ গ্রাম) সোনা ৩০০ বর্গফুট পর্যন্ত পেটানো যেতে পারে।  এটি একটি নরম ধাতু এবং এটিকে আরও শক্তি দেওয়ার জন্য সাধারণত তামার মতো ধাতু এতে মেশানো হয়।  এটি তাপ এবং বিদ্যুতের একটি ভাল উৎস।  

 সোনাকে সাধারণত অন্য ধাতুর তামার সঙ্গে মিশ্রিত করা হয় যাতে এটি গয়নাগুলিতে আরও শক্তি দেয়।  ২৪ ক্যারেট হল খাঁটি সোনা।  এটি অনুমান করা হয় যে পৃথিবীতে যতগুলি সোনা এখন পর্যন্ত পরিশোধিত হয়েছে তা এক পাশে ৬০ ফুটের একটি ঘনক্ষেত্রে স্থাপন করা যেতে পারে। সোনাকে সমস্ত ধাতুর রাজা হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে।

কাদের উচিৎ নয় সোনা পরা ?

 শ্বাসকষ্ট:

  যদি শ্বাসকষ্ট হয় তবে মোটেও সোনা পরা উচিৎ নয়।

 গলা এবং পেট জ্বালা করা :

  যদি প্রায়ই পেট এবং গলায় জ্বালা করে, তবে এমন ব্যক্তিকে ভুল করেও সোনা পরা উচিৎ নয়, কারণ এতে জ্বালাপোড়া আরও বাড়তে পারে।

ত্বকের এলার্জি:

 যদি কোনও ব্যক্তির ত্বক সম্পর্কিত কোনও সমস্যা থাকে তবে তার খুব সাবধানে সোনা পরা উচিৎ , অন্যথায় ত্বকের জ্বালা এবং অ্যালার্জি অনেক বেড়ে যেতে পারে।

রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস:

 রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস নিরাময়ের জন্য, ক্রাইসোথেরাপি নামক একটি বিশেষ ধরনের চিকিৎসা ব্যবহার করা হয়।  এই চিকিৎসায় সোনা ব্যবহার করা হয়।

 চোখ জ্বালা:

 যে ব্যক্তির চোখে সবসময় জ্বালা থাকে তারও খুব সাবধানে সোনা পরা উচিৎ।