es ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রণ করে মৌরি
প্রেসকার্ড নিউজ, হেল্থ ডেস্ক, ২২ আগস্ট: মৌরি বীজের শীতল প্রভাব রয়েছে, তাই গ্রীষ্মে এর ব্যবহার বেড়ে যায়। মৌরিতে অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মৌরির সবচেয়ে বড় উপকারিতা হল এটি স্মৃতিশক্তি বাড়ায় এবং শরীরকে ঠান্ডা রাখে।
মৌরিতে ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, আয়রন এবং পটাসিয়ামের মতো অনেক খনিজ রয়েছে। তাই এটি নিয়মিত খেলে লাভবান হওয়া যায়। মৌরি খাওয়ার কিছু অনন্য উপকারিতা জেনে নেওয়া যাক।
বাদাম, মৌরি এবং চিনির মিছরি সমান পরিমাণে পিষে প্রতিদিন দুপুরে এবং রাতে খাবার খাওয়ার পর খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।
মৌরি খেলে দৃষ্টিশক্তিও ভালো হয়। আপনি চাইলে চিনির সাথেও খেতে পারেন।
খালি পেটে মৌরি খেলে রক্ত বিশুদ্ধ হয় এবং ত্বক উজ্জ্বল হয়।
নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ হলে ১\২ চা চামচ মৌরি দিনে ৩ থেকে ৪ বার চিবিয়ে খান। এতে নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ দূর হয়ে যাবে।
চিনিযুক্ত মৌরি খেলে শুধু কণ্ঠস্বরই বাড়ে না, কাশিও কমে যায়।
মৌরির একটি শীতল প্রভাব রয়েছে, যার কারণে গ্রীষ্মে এটি খেলে পেটে স্বস্তি হয়। এর পাশাপাশি মৌরি রক্ত বিশুদ্ধ করতেও সাহায্য করে।
মৌরিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। মৌরি খাওয়া es ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করতে পারে। মৌরি শরীরে চর্বি জমা হতে দেয় না এবং প্রমাণ করে যে এর নির্যাস ভারসাম্য কমাতে সহায়ক।
মৌরি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। কারণ ভিটামিন সি শুধুমাত্র আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেই কাজ করে তা নয়, শরীরে শ্বেত রক্তকণিকা অর্থাৎ WBC কাউন্ট বাড়াতেও সাহায্য করে।
বি.দ্র: এখানে দেওয়া তথ্য সাধারণ জ্ঞান ও ঘরোয়া প্রতিকার হিসেবে দেওয়া। প্রেসকার্ড নিউজ এটি নিশ্চিত করে না। কোনও নতুন কিছু শুরুর আগে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞর পরামর্শ অবশ্যই নিন।
No comments:
Post a Comment