দুর্নীতির মামলায় গ্রেফতার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু! ছেলেও হেফাজতে - press card news

Breaking

Post Top Ad

Post Top Ad

Saturday, 9 September 2023

দুর্নীতির মামলায় গ্রেফতার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু! ছেলেও হেফাজতে



দুর্নীতির মামলায় গ্রেফতার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু! ছেলেও হেফাজতে



প্রেসকার্ড নিউজ ন্যাশনাল ডেস্ক, ০৯ সেপ্টেম্বর : গ্রেফতার অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু।  প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে স্কিল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন কেলেঙ্কারির মামলা চলছে।  নান্দিয়াল রেঞ্জের ডিআইজি রঘুরামি রেড্ডি এবং সিআইডির নেতৃত্বে পুলিশের একটি বড় দল তাকে গ্রেপ্তার করতে পৌঁছেছিল।  তাঁর ছেলে লোকেশকেও আটক করা হয়েছে।  ভোর ৩টার দিকে শহরের আরকে ফাংশন হলের কাছে থেকে তাকে হেফাজতে নেওয়া হয়।  সমাবেশ শেষে তিনি বাস ক্যাম্পে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন।



 প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিল সিআইডি।  পরোয়ানা জারির পরপরই তাকে গ্রেফতার করা হয়।  সমাবেশ শেষে তিনি বাস ক্যাম্পে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন।  এখানে বিপুল সংখ্যক টিডিপি কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।  গ্রেফতারের সময় পুলিশ ও টিডিপি সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের খবরও রয়েছে।  আজ, শনিবার তাকে আদালতে হাজির করা হবে।




পুলিশ ও তেলেগু দেশম পার্টির নেতা-কর্মীদের মধ্যে উত্তপ্ত তর্ক-বিতর্ক ও হাতাহাতির ঘটনাও ঘটে।  নাইডুর সমর্থকদের সাইডলাইনে রেখে পুলিশ বাসে পৌঁছায়।  গ্রেপ্তারের আগে পুলিশ তার নিরাপত্তায় নিয়োজিত এনএসি কমান্ড্যান্টকে বিষয়টি জানায়।  নাইডুর প্রধান নিরাপত্তা আধিকারিককেও পুলিশ গ্রেফতারি পরোয়ানার কথা জানিয়েছিল।  অন্যদিকে, মাঝরাতে চন্দ্রবাবুকে জাগানো ঠিক নয় বলে ক্ষুব্ধ নেতারা।  তিনি বলেন, "তিনি কোথাও পালিয়ে যাওয়ার লোক নন।"




 স্কিল ডেভেলপমেন্ট-সিমেন্স প্রজেক্ট কেস


 দক্ষতা উন্নয়ন-সিমেন্স প্রকল্পটি ২০১৫ সালে সামনে আসে।  টিডিপি সরকার সিমেন্স এবং ডিজাইন টেক কোম্পানির সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।  এই প্রকল্পের মোট ব্যয় ৩,৩৫৬ কোটি টাকা এবং রাজ্য সরকারের এতে ১০ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।  মামলাটি ৩৭১ কোটি টাকার কারচুপির।  এই ক্ষেত্রে, ওয়াইপিসি সরকার ২০২০ সালের আগস্টে তদন্তের নির্দেশ দেয়।  একটি মন্ত্রী পর্যায়ের উপ-কমিটি তদন্ত করেছে।  ভিজিল্যান্স তদন্ত ২০২০ সালের ডিসেম্বরে পরিচালিত হয়েছিল।  ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে এসিবি তদন্ত শুরু করে।  ২০২১ সালের ৯ ডিসেম্বর মামলাটি সিআইডিতে স্থানান্তর করা হয়।


No comments:

Post a Comment

Post Top Ad