থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণকারী জুস - press card news

Breaking

Post Top Ad

Post Top Ad

Wednesday, 18 October 2023

থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণকারী জুস


থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণকারী জুস

প্রেসকার্ড নিউজ,হেল্থ ডেস্ক,১৮ অক্টোবর: আজকের ব্যস্ত জীবনযাপনে পুষ্টিকর খাবার না খাওয়া এবং স্বাস্থ্যের সঠিক যত্ন না নেওয়ার কারণে ডায়াবেটিস,রক্তচাপ ও হার্টের সমস্যার মতো নানা রোগ দেখা দিতে শুরু করেছে।থাইরয়েডও তেমনই একটি সমস্যা।অন্যান্য রোগের তুলনায় থাইরয়েড হওয়ার পর ওষুধের চেয়ে খাদ্যাভ্যাসের দিকে বেশি মনোযোগ দেওয়া খুবই জরুরি হয়ে পড়ে।থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণে কিছু স্বাস্থ্যকর জুস আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।

থাইরয়েড একটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা,যার কারণে ওজন দ্রুত বাড়তে শুরু করে বা খুব বেশি কমতে শুরু করে।এমন পরিস্থিতিতে প্রচুর ক্ষিদে লাগলেও পেট সংক্রান্ত নানা সমস্যাও দেখা দিতে শুরু করে।যদিও থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণ করা যায় খাদ্যাভ্যাসের প্রতি বিশেষ নজর দিলে।সেজন্যই আজ আমরা সেই সব জুস সম্পর্কে বলব যেগুলোর সাহায্যে আপনি থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন।

জলকুম্ভির জুস  -

ওয়াটারক্রেস জুস থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি ওষুধ হিসাবে প্রমাণিত হতে পারে।এটি তৈরি করতে ২ কাপ জলকুম্ভির পাতা এবং ২টি আপেল ভালোভাবে ধুয়ে নিন।এবার জুসার গ্রাইন্ডারে রেখে জুস তৈরি করুন এবং তাতে ১ চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন।এর ফলে থাইরয়েড কমতে শুরু করবে এবং আপনার ওজনও দ্রুত কমবে।

গাজর এবং বিটের জুস  - 

এটি থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণের জন্য খুব ভালো কার্যকর হতে পারে।  এই জুস তৈরি করতে গাজর,বীট,আনারস,আপেল এবং জোয়ানপাতা নিন।এই সব জিনিস ভালো করে ধুয়ে ছোট ছোট টুকরো করে কেটে রস তৈরি করুন।নিয়মিত এই জুস পান  করলে থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণ করা যায়।সেই সঙ্গে এই জুস শরীরে আয়রনের ঘাটতি পূরণ করে রক্ত ​​বাড়াতেও সহায়ক।

লাউয়ের জুস -

সবুজ সবজি হওয়ার পাশাপাশি লাউ থাইরয়েড নিরাময়কারী।  খালি পেটে লাউয়ের জুস পান করলে থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণে থাকে।এছাড়াও এই রস শক্তি বৃদ্ধিকারী হিসাবে কাজ করে এবং শরীরের দুর্বলতা প্রতিরোধ করে।লাউয়ের জুস তৈরি করতে এর খোসা ছাড়িয়ে ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন।  তারপর এতে ১০টি পুদিনা পাতা মিশিয়ে জুস তৈরি করে সামান্য কালো লবণ মিশিয়ে পান করুন।

বি.দ্র: এখানে দেওয়া তথ্য সাধারণ জ্ঞান ও ঘরোয়া প্রতিকার হিসেবে দেওয়া। প্রেসকার্ড নিউজ এটি নিশ্চিত করে না। কোনও নতুন কিছু শুরুর আগে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞর পরামর্শ অবশ্যই নিন।

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad