নারী-পুরুষের মানসিক পার্থক্য

 

নারী-পুরুষের মানসিক পার্থক্য

প্রেসকার্ড নিউজ লাইফস্টাইল ডেস্ক,  ১২   জানুয়ারি:

নারী-পুরুষ নির্বিশেষে প্রত্যেক মানুষই পরস্পরের থেকে আলাদা প্রকৃতির হয়ে থাকে।একজন ব্যক্তি কোন পরিবেশে বেড়ে উঠেছে,তার পারিপার্শ্বিক লোকজন কেমন,ঠিক এমন অনেক কারণের উপর নির্ভর করে তার চরিত্র গঠন।নারী-পুরুষের মধ্যে শারীরিক গঠনে পার্থক্য থাকলেও,সে কোন পরিবেশে বেড়ে উঠেছে,তার উপরেই নির্ভর করে তার মানসিকতা-

মনস্তাত্ববিদদের মতে,ছেলে ও মেয়ের ব্রেনের কাজ কারবারের উপরেই মানসিক এই বিভেদ ঘটে।'সাইকোলজি টুডে' নামে এক মেডিক্যাল ওয়েবসাইটের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী,নারী-পুরুষের মধ্যে ১০টি মানসিক পার্থক্য রয়েছে-

১)মেয়েরা ঝগড়া করলেও,সচরাচর মারামারি করে না।কিন্তু পুরুষদের ক্ষেত্রে প্রাধান্য পায় সেটাই।

২)পুরুষদের ব্রেন স্বাভাবিকভাবেই অঙ্ক কষতে পছন্দ করে। মহিলারা পছন্দ করেন কথা বলতে।

৩)মজার কিছু হলে পুরুষরা প্রকাশ্যে হাসে।কিন্তু মহিলারা গোপনে হাসে।

৪)কোনো সিদ্ধান্ত নিতে গেলে,আবেগকে প্রাধান্য দেয় না পুরুষরা।কিন্তু, মহিলারা আনুষঙ্গিক অনেক কিছু ভেবে সিদ্ধান্ত নেয়।

৫)আবেগজড়িত ঘটনার কথা পুরুষদের তুলনায় বেশি মনে করেন মহিলারা।

৬)মানুষ বিচার করার ক্ষমতা পুরুষদের তুলনায় অনেকটাই বেশি হয় মেয়েদের।

৭)পুরুষদের কাছে তাদের গাড়ি অত্যন্ত প্রিয় বস্তু হয়,তাই তারা তা পরিষ্কার রাখতে পছন্দ করেন।কিন্তু মহিলারা মনে করে,গাড়ি পরিষ্কার করা আর জুতার তলা পরিষ্কার করা একই ব্যাপার।

৮)জীবনে স্ট্রেস বাড়লে,পুরুষদের শারীরিক চাহিদা বাড়ে। যা একেবারেই উল্টো মেয়েদের ক্ষেত্রে।

৯)সমস্যার কথা সাধারণত কারো সঙ্গে আলোচনা না করেই মেটানোর চেষ্টা করে ছেলেরা।কিন্তু মেয়েরা তা আলোচনা না করতে পারলে বেশি সমস্যায় পড়ে।

১০)একজন মহিলার প্রতি আকৃষ্ট হওয়ার প্রথম কারণ তার সৌন্দর্য। অন্য দিকে,কেয়ারিং বিশেষ আকর্ষণ করে না মহিলাদের।