সৃজনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র! তার কাটল মাথার, ইশাকে উচিৎ শিক্ষা দেবে পর্ণা
প্রেসকার্ড নিউজ বিনোদন ডেস্ক, ২৪ জানুয়ারি: জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিকের মধ্যে অন্যতম হলো নিম ফুলের মধু। টিআরপি দিক থেকে বেশ ওপরের দিকেই থাকে এই ধারাবাহিকটির নাম। সৃজন এবং পর্নার দাম্পত্য জীবনে একের পর এক আসে সমস্যা আর তা নিজের বুদ্ধি দিয়ে সমাধান করে পর্না। এবার সৃজনের ব্যবসা ছাড়খার করে দেওয়ার জন্য গোডাউনে আগুন লাগিয়ে দেয় ইশা। স্বামীর এই ক্ষতি মেনে নিতে না পেরে ইশাকে কী শাস্তি দেবে পর্না?
বিয়ের পর থেকেই একের পর এক শত্রুর সঙ্গে লড়াই করতে হচ্ছে পর্নাকে। শাশুড়ি কৃষ্ণা দেবী তো রয়েছেই, তার সঙ্গেও পরিবারের সদস্যদের মধ্যে কেউ কেউ পর্নার বিরুদ্ধে কথা বলেন সব সময়। এতদিন মৌমিতা এবং তিন্নি ছিল ধারাবাহিকের প্রধান খলচরিত্র। এবার সেই তালিকায় নাম জুড়েছে ইশার।
যারা ধারাবাহিকের নিয়মিত দর্শক তারা জানেন, এখন পর্নার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হল ইশা। পর্ণাকে বিপদে ফেলার জন্য সব সময় পরিকল্পনা করে চলেছে সে। শুধু ব্যক্তিগত নয়, সৃজন এবং পর্নার ক্যারিয়ার এবং তাদের স্বপ্নকে ধ্বংস করার জন্য কিছু না কিছু করে চলেছে ইশা।
এই মুহূর্তে ইশা ছাড়াও পর্নার চরম শত্রু হল মন্ত্রীর ছেলে। এই মন্ত্রীর ছেলের সঙ্গে হাত মিলিয়েই সৃজনের ব্যবসাকে ছারখার করে দেয় ইশা। সৃজনের শাড়ির গোডাউনে আগুন লাগিয়ে দেয় ইশা। স্বাভাবিকভাবেই এই দৃশ্য দেখে ভীষণভাবে ভেঙে পড়ে সৃজন। কিন্তু পর্না বুঝতে পারে কে এই কাজ করেছে।
সৃজনের এই দুঃসময় সুজনকে সান্ত্বনা দিয়েই পর্না চলে যায় ইশার কাছে। ইশাকে গিয়ে সে প্রশ্ন করে, কেন সে এই কাজ করলো? ইশা প্রথমে নাটক করে বলে, সে কিছুই করেনি। এরপর ইশাকে পর্না বলে, এতদিন সে যা যা করেছে তার জন্য ভুগতে হয়েছে পর্ণাকে। এবার সে যা যা করেছে তার জন্য ভুগতে হচ্ছে সৃজনকে।
পর্না আরও বলে, সৃজন খুব কষ্ট পাচ্ছে, সবার সাথে কথা বলা বন্ধ করে দিয়েছে। আমার মাথার তার কেটে গেছে, আমি এর শেষ দেখে ছাড়বো। পর্নার এই কথা শুনে ইশা বলে, আমি যে আগুন লাগিয়েছি, কী প্রমাণ তার? যদি পুলিশের কাছে প্রমাণ করতে পারিস, তাহলে পুলিশ আমায় অ্যারেস্ট করুক। এর আগে আমায় বিরক্ত করবি না।
No comments:
Post a Comment