১ মার্চ থেকে বাংলায় ১০০ কোম্পানির কেন্দ্রীয় বাহিনী! ভোট ঘোষণার আগেই কমিশনের বড় পদক্ষেপ - press card news

Breaking

Post Top Ad

Post Top Ad

Sunday 25 February 2024

১ মার্চ থেকে বাংলায় ১০০ কোম্পানির কেন্দ্রীয় বাহিনী! ভোট ঘোষণার আগেই কমিশনের বড় পদক্ষেপ

 


১ মার্চ থেকে বাংলায় ১০০ কোম্পানির কেন্দ্রীয় বাহিনী! ভোট ঘোষণার আগেই কমিশনের বড় পদক্ষেপ



নিজস্ব প্রতিবেদন, ২৫ ফেব্রুয়ারি, কলকাতা : লোকসভা নির্বাচন এখনও ঘোষণা করা হয়নি।  নির্বাচন কমিশনের পুরো দল এখনও রাজ্যে পৌঁছায়নি, তবে নির্বাচনের আগে সহিংসতার সম্ভাবনার পরিপ্রেক্ষিতে পশ্চিমবঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনীর ১০০টি কোম্পানি মোতায়েন করা হবে।  এরপর ৭ মার্চ আরও ৫০টি কোম্পানি বাহিনী আসবে।  এভাবে মার্চের প্রথম সপ্তাহে বাংলায় পৌঁছবে কেন্দ্রীয় বাহিনীর ১৫০টি কোম্পানি।  প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, রাজ্যে আসার পর তারা এলাকায় আধিপত্য শুরু করবে।  অতীতে কখনও নির্বাচন ঘোষণার আগে এতটা কেন্দ্রীয় বাহিনী আসেনি।  রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিঃসন্দেহে নির্বাচন কমিশনের এ পদক্ষেপ নজিরবিহীন।



 তবে এই বাহিনী কীভাবে কাজ করবে এবং কার কর্তৃত্বে কাজ করবে সে বিষয়ে এখনও স্পষ্ট কিছু জানায়নি নির্বাচন কমিশন।  মার্চের শুরুতে নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।  জানা গিয়েছে, এই রাজ্যে ৮০ হাজারের বেশি বুথ রয়েছে।  এবার প্রতিটি বুথে ভোট হবে।


 আগামী ৩ মার্চ আসছে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ।  পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ সর্বদলীয় বৈঠক ডেকেছে।  নির্বাচনী প্রস্তুতি নিয়ে পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক করা হবে।  এছাড়া এ রাজ্যের প্রাক-নির্বাচন পরিস্থিতিও খতিয়ে দেখবেন তাঁরা।  একইভাবে কতজন কেন্দ্রীয় বাহিনী এবং কী কী নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিতে হবে?  এর একটি খসড়াও তৈরি করা হবে।



গত বছর ২০২৩ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজনৈতিক সহিংসতা পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিকে কাঁপিয়ে দিয়েছিল।  ২০২৩ সালে অনুষ্ঠিত পশ্চিমবঙ্গ পঞ্চায়েত নির্বাচনে বেশ কয়েকটি জেলায় ব্যাপক সহিংসতা দেখা গেছে, নির্বাচনের সময় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকা সত্ত্বেও আন্তঃ-দলীয় এবং আন্তঃদলীয় সংঘর্ষে ৪০ জনেরও বেশি লোক নিহত হয়েছে।


 একইভাবে, গত মাসে উত্তর ২৪ পরগণার সন্দেশখালি এলাকায় তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের বাড়িতে হানা দিতে যাওয়া ইডি আধিকারিকদের ওপর হামলা হয়।  পরে মহিলারা শেখ শাহজাহান ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতনের অভিযোগ করেন।  এলাকায় এখনও অশান্তি বিরাজ করছে।

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad