মুরগির গাউট রোগের লক্ষণ-প্রতিকার
রিয়া ঘোষ, ১৭ মে : আমাদের দেশে প্রচুর সংখ্যক পোল্ট্রি ফার্ম রয়েছে যা আমাদের প্রতিদিনের মাংস ও ডিমের চাহিদা পূরণ করে। পোল্ট্রি ফার্মে উৎপাদন সীমাবদ্ধতার একটি কারণ হল পোল্ট্রি খামারে বিভিন্ন ধরনের রোগ। তবে কিছু কৌশল অবলম্বন করা গেলে পোল্ট্রি খামারে রোগের প্রকোপ অনেকাংশে কমানো সম্ভব। আজ জেনে নিন মুরগির গাউট রোগ সম্পর্কে।
গাউট রোগের লক্ষণ: আকস্মিক মৃত্যু। মলদ্বারের চারপাশে প্রচুর ইউরেট মিশ্রিত থাকে যা দেখতে চকের সাদা গুঁড়ার মতো। দীর্ঘস্থায়ী সমস্যার ক্ষেত্রে, শ্বাসনালী, মাথার ত্বক, কানের লতি ইত্যাদিতেও ইউরেট দেখা যায়।
গেঁটেবাত সহ আর্টিকুলার আর্থ্রাইটিস থাকলে পায়ের জয়েন্টের ভিতরে সাদা তরল (ইউরেটস) জমে এবং ইউরেটগুলি তলায় ও পায়ে জমে নোডিউলের মতো গঠন করে। ফোলাভাব, জল শূন্যতা এবং কিছু ক্ষেত্রে সবুজ মল। আক্রান্ত মুরগি শারীরিক দুর্বলতা, আঁশযুক্ত পালক এবং ভেজা মলদ্বার প্রদর্শন করে। মলদ্বারের চারপাশে প্রচুর ইউরেট মিশ্রিত মল থাকে যা দেখতে সাদা চক পাউডারের মতো।
পোস্টমর্টেম ডেটা: অগ্ন্যাশয়, লিভার, কিডনি এবং ফুসফুসে চকের মত সাদা বস্তু জমা দেখা যায়। কিডনিতে ফোটা ফোটা রক্তক্ষরণ দেখা যায়।
চিকিৎসা
টক্সিন, ভিনেগার, হিল, স্যালাইন।
অথবা: কিডনির যত্ন
লিভার টনিক
অ্যালোপিউরিনলের মতো ওষুধ
No comments:
Post a Comment