জম্মু-কাশ্মীরে নির্বাচনী প্রচার প্রধানমন্ত্রীর, ৪৫ বছর পর ডোডা সফর - press card news

Breaking

Post Top Ad

Post Top Ad

Saturday, 14 September 2024

জম্মু-কাশ্মীরে নির্বাচনী প্রচার প্রধানমন্ত্রীর, ৪৫ বছর পর ডোডা সফর



জম্মু-কাশ্মীরে নির্বাচনী প্রচার প্রধানমন্ত্রীর, ৪৫ বছর পর ডোডা সফর



প্রেসকার্ড নিউজ ন্যাশনাল ডেস্ক, ১৪ সেপ্টেম্বর : ১০ বছর পর জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।  জম্মু-কাশ্মীর নির্বাচনের জন্য সব দলই তাদের পূর্ণ শক্তি দিয়েছে।  বিজেপিও মিশন ৫০-এ নিযুক্ত রয়েছে।  বিজেপি উপত্যকায় পদ্ম ফোটানোর চেষ্টা করছে।  কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের পর এবার কাশ্মীর নিয়ে নির্বাচনী আওয়াজ তুলছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।  আজ সকাল ১১টায় ডোডায় জনসভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।



 ডোডা স্পোর্টস স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে ঐতিহাসিক নির্বাচনী অনুষ্ঠান।  চার দশক অর্থাৎ ৪৫ বছর পর এটাই হবে কোনও প্রধানমন্ত্রীর প্রথম জনসভা। ১৯৭৯ সালে, ইন্দিরা গান্ধী ডোডায় একটি সমাবেশ করেছিলেন।  ডোডা কয়েক দশক ধরে সন্ত্রাসবাদ দ্বারা প্রভাবিত।  সমাবেশকে কেন্দ্র করে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।  ড্রোন দিয়ে সমাবেশস্থল পর্যবেক্ষণ করা হবে।  এ জন্য পুরো কমপ্লেক্সটি সিল করে দেওয়া হয়েছে।  আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তাও বাড়ানো হয়েছে।


 

 ডোডায় প্রধানমন্ত্রীর জনসভা চেনাব অঞ্চলে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে।  ডোডা চেনাব অঞ্চল হিসেবে বিখ্যাত।  চেনাব অঞ্চলে আটটি বিধানসভা আসন রয়েছে।  এগুলি হল- ডোডা, ডোডা পশ্চিম, ভাদেরওয়াহ, কিশতওয়ার, ইন্দ্রওয়াল, পাদার-নাগাসেনি, রামবান এবং বানিহাল।  বিজেপির মিশন ৫০-এর জন্য সমস্ত আসন গুরুত্বপূর্ণ।  জম্মুর ৪৩টি আসনেই নির্বাচনে লড়ছে বিজেপি।



 জম্মু-কাশ্মীরের ৯০টি বিধানসভা আসনে তিন দফায় ভোট হচ্ছে।  প্রথম ধাপের ভোট ১৮ সেপ্টেম্বর এবং দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফার ভোট ২৫ সেপ্টেম্বর এবং ১ অক্টোবর।  ফল আসবে ৮ অক্টোবর।  নির্বাচন কমিশন গত ৩১ আগস্ট জম্মু-কাশ্মীর ও হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছিল।  এর পর এটাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রথম জম্মু-কাশ্মীর সফর।


 

 ডোডার পর হরিয়ানায় যাবেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।  দুপুর ২টায় কুরুক্ষেত্রের থিম পার্কে জনসভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।  প্রধানমন্ত্রী মোদী জনসাধারণের কাছে ৬ জেলার ২৩ জন প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার আবেদন করবেন।  এই সমাবেশকে ঐতিহাসিক করতে হরিয়ানা বিজেপি তার সমস্ত শক্তি প্রয়োগ করেছে।  মুখ্যমন্ত্রী নয়াব সাইনি, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মনোহর লাল খাট্ট, হরিয়ানা বিজেপির ইনচার্জ এবং সমস্ত বড় নেতা ও মন্ত্রীরা প্রধানমন্ত্রীর সমাবেশে উপস্থিত থাকবেন।  হরিয়ানায় জয়ের হ্যাটট্রিক করতে পুরো শক্তি নিয়ে নির্বাচনের মাঠে নেমেছে বিজেপি।  প্রধানমন্ত্রীর জনসভা উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে বলে আশা করছে দলটি।


No comments:

Post a Comment

Post Top Ad