প্রেসকার্ড নিউজ,লাইফস্টাইল ডেস্ক,৫ জানুয়ারি: দাঁতের সমস্যাগুলিকে গুরুত্ব সহকারে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ এবং সঠিক সময়ে তাদের চিকিৎসা করাও গুরুত্বপূর্ণ।আপনার জীবনধারা পরিবর্তন করে দাঁতের সমস্যাগুলি সমাধান করা যেতে পারে।
কীভাবে দাঁত বাঁচাতে হয়:
ভারতে দাঁতের সমস্যাকে গুরুত্বের সাথে নেওয়া হয় না।এখানে অনেকেরই মাড়ির রোগ আছে কিন্তু দাঁতের সংবেদনশীলতা আরও একটি বড় সমস্যা।কিন্তু খুব কম লোকই ডেন্টিস্টের কাছে যান।
দাঁতের যত্ন নিন:
জীবনের টানাপোড়েনের কারণে অনেকেই অ্যালকোহল পান এবং ধূমপান শুরু করেন,যা ভবিষ্যতে দাঁতের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে।সচেতনতার অভাবে গ্রামাঞ্চলে দাঁতের সমস্যা বেশি দেখা যায়।শহরগুলিতে জাঙ্ক ফুড এবং অন্যান্য কিছু খারাপ জীবনযাত্রার অভ্যাস দাঁতের সমস্যা সৃষ্টি করে। অস্বাস্থ্যকর খাবার ও খাবারে অতিরিক্ত চিনির কারণেও মানুষ দাঁতের রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
দাঁতের সংবেদনশীলতা:
দাঁতের সামান্য সমস্যাকেও উপেক্ষা করা উচিৎ নয় এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডেন্টিস্টের কাছে যাওয়া উচিৎ।দাঁতের ব্যথা, মাড়ি থেকে রক্তপাত এবং দাঁতের সংবেদনশীলতা উপেক্ষা করা উচিৎ নয়।বড়রা ছাড়াও দাঁতের সমস্যা শিশুদের মধ্যেও দেখা যায়।যেসব শিশু দুধের বোতল ব্যবহার করে তাদের প্রায়ই সামনের চারটি দুধের দাঁত ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
দুধের বোতল দাঁতের ক্ষতি করতে পারে:
দুধের বোতল শিশুদের দাঁতের ক্ষতি করতে পারে।মায়েদের উচিত প্রতিবার খাওয়ানোর পর শিশুদের মাড়ি ও দাঁত পরিষ্কার কাপড় দিয়ে মুছে দেওয়া।উপেক্ষা করলে দাঁতের সমস্যা হতে পারে।সবচেয়ে ভালো সমাধান হলো মায়েদের তাদের সন্তানদের স্তন্যপান করানো।
দাঁতের ক্ষয় থেকে রক্ষা পাওয়ার ৬টি উপায়:
দিনে দুবার ব্রাশ করুন।
ফ্লসিং ব্যবহার করে সেই ফাটলগুলি পরিষ্কার করুন যেখানে ব্রাশ পৌঁছাতে পারে না।
অতিরিক্ত চিনি খাওয়া এড়িয়ে চলুন।স্টার্চি খাবারও দাঁতের ক্ষয়ের কারণ হতে পারে
নিয়মিত আপনার জিহ্বা পরিষ্কার করুন।
কোনও অস্বাভাবিক লক্ষণ উপেক্ষা করবেন না।মাড়ি ফুলে গেলে বা রক্তপাত হলে ডেন্টিস্টের পরামর্শ নিন।
প্রতি ৬ মাস অন্তর আপনার দাঁত পরীক্ষা করান।
বি.দ্র: এই বিষয়বস্তু,পরামর্শ সহ, শুধুমাত্র সাধারণ তথ্য প্রদান করে।এটা কোনওভাবেই যোগ্য চিকিৎসা মতামতের বিকল্প নয়। আরও তথ্যের জন্য সর্বদা একজন বিশেষজ্ঞ বা আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। প্রেসকার্ড নিউজ এর দায় স্বীকার করে না।
No comments:
Post a Comment