প্রেসকার্ড নিউজ,লাইফস্টাইল ডেস্ক,১৮ জানুয়ারি: ওজন বৃদ্ধি সকলের জন্যই চিন্তার বিষয়।এই ওজন কিভাবে কমানো যায় সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।এই কারণেই কেউ কেউ কঠোর ডায়েটের নামে খাওয়া বন্ধ করে দেয়, আবার কেউ কেউ কঠোর ব্যায়াম করে।এবার এই সব বাদ দিন এবং কিছু সহজ টিপস অনুসরণ করুন।ওজন কমাতে আপনার খাদ্যতালিকায় এই সাতটি খাবার অন্তর্ভুক্ত করুন।শীঘ্রই আপনি সুবিধা পাবেন।
ফল -
ফল অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ।আপনার খাদ্যতালিকায় কমলা,স্ট্রবেরি,পেয়ারা,আপেল,আনারস, ড্রাগনফ্রুট,পেঁপে,তরমুজ অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।এতে আপনি উপকৃত হবেন।
শাক-সবজি -
আপনি প্রতিদিন নিয়মিত শাক-সবজি খেতে পারেন।আপনি পালং শাক,ব্রকলি,ব্রাসেলস স্প্রাউট,কেল,গাজর খেতে পারেন।এগুলিতে ফাইবার এবং ভিটামিন থাকে।এগুলি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।নিয়মিত এই ধরনের সবজি খেলে শরীর সুস্থ থাকবে এবং ওজনও কমবে।
বীজ –
আপনি নিয়মিত তিসির বীজ,চিয়া বীজ খেতে পারেন।এতে বর্ধিত ওজন কমবে।
মশলা -
নিয়মিত হলুদ,আদা ও রসুন খান।এগুলি রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা বাড়ায়।প্রতিদিন আপনার খাদ্যতালিকায় এই মশলাগুলো অন্তর্ভুক্ত করুন।
শস্যদানা -
আপনি বাদামী চাল,কুইনোয়া,ওটস খেতে পারেন।এগুলিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে।শস্যদানা খেলে হজম শক্তি ভালো থাকে। এটি প্রদাহ কমানোর পাশাপাশি ওজন বৃদ্ধিও কমায়।
পানীয় -
আপনি প্রতিদিন ভেষজ চা পান করতে পারেন।গ্রিন টি পান করুন।এটি পলিফেনল এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ,যা প্রদাহ কমায় এবং শরীরকেও সুস্থ রাখে।
প্রোবায়োটিক খাবার -
আপনি প্রতিদিন দই,কিমচি স্যালাড,চালের জল দিয়ে তৈরি কাঞ্জি,কম্বুচা,ধোকলা,গাঁজানো দুধ দিয়ে তৈরি কেফির, স্কিমড মিল্ক খেতে পারেন।এতে আপনি উপকৃত হবেন।ওজন দ্রুত কমে যাবে।
এর পাশাপাশি,প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে জল পান করুন।জল ডিটক্স ওয়াটার হিসেবে কাজ করে।শরীর থেকে সকল দূষিত পদার্থ দূর করে।এই সকল প্রতিকার গ্রহণ করুন,আপনি সুবিধা পাবেন।
বি.দ্র: এই বিষয়বস্তু,পরামর্শ সহ, শুধুমাত্র সাধারণ তথ্য প্রদান করে।এটা কোনওভাবেই যোগ্য চিকিৎসা মতামতের বিকল্প নয়। আরও তথ্যের জন্য সর্বদা একজন বিশেষজ্ঞ বা আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। প্রেসকার্ড নিউজ এর দায় স্বীকার করে না।
No comments:
Post a Comment