ভোজন রসিক বিরিয়ানী প্রেমীদের অপেক্ষা কমাতে বারাকপুর কাউন্টারে দোতলায় চালু করতে চলেছে ডি বাপি।
২০০৬ সালে বিরিয়ানী জগতে পা রাখেন বাপি দাস ও ডলি দাস। বারাসত বারাকপুর রোডের কল্যানী এক্সপ্রেসওয়ে সংযোগ সংলগ্ন এলাকায় রাস্তার পাশে তাবু ঝুলিয়ে ব্যবসা শুরু করেন দাস দম্পতি। বারাকপুর এলাকায় খাসির মাংস বিক্রেতা বাপি হঠাৎ সিদ্ধান্ত নেন বিরিয়ানী করবেন। স্ত্রী ডলির প্রথম অক্ষর ডি নিয়ে বাপি দাস শুরু করেন বিরিয়ানী ব্যবসা। দোকানের নাম দেন ডি বাপি বিরিয়ানী।গৃহ লক্ষী ভাগ্য লক্ষী হয়ে ওঠেন বাপি দাসের জীবনে। বাংলা বিরিয়ানী ইতিহাসের জনপ্রিয়তায় নাম লেখান বাপি। কয়েক বছর আগে রাস্তার পাশে দোকান নিয়ে বিরিয়ানীর হাড়ি সাজিয়ে ভোজন রসিকদের স্বাদ মেটান।
ভালোবাসা দিবসের দিন ১৪ ফেব্রুয়ারিতে ওই দোকানের দোতলায় চালু করতে চলেছেন শ্রী বৃদ্ধি। শীততাপ নিয়ন্ত্রিত দোতলায় থাকছে কেবিন।ঝাড় বাতি সহ মোহময় আলো দিয়ে সাজানো হয়েছে ঘরটি।
ডি বাপি বিরিয়ানীর কর্ণধার ডলি দাস ও বাপি দাস বলেন, " ভোজন রসিক বিরিয়ানী প্রেমীদের অপেক্ষা কমাতে দোকানের পরিসর বৃদ্ধি করলাম। আমাদের বারাসত ও বারাকপুর কাউন্টারে আসা বিরিয়ানী ভোজন রসিকদের অপেক্ষা করতে হয়। বারাকপুর কাউন্টারে আসাদের অপেক্ষা দেখে কষ্ট হত। অপেক্ষার কষ্ট লাঘব করতে এই উদ্যোগ।"ভিডিওতে দেখুন বিস্তারিত।
No comments:
Post a Comment