নিজস্ব প্রতিবেদন, ০৬ ফেব্রুয়ারি, কলকাতা : বিক্ষিপ্ত ঘন কুয়াশার সতর্কতা। দক্ষিণবঙ্গের নয়টি জেলা এবং উত্তরবঙ্গের তিনটি জেলায় ঘন কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। দৃশ্যমানতা ২০০ মিটার থেকে ৫০ মিটারে কমে যাবে। জেলার বাকি অংশে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা থাকবে। শুক্রবার থেকে আকাশ পরিষ্কার। তাপমাত্রা কমে যাবে। আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর পূর্বাভাস দিয়েছে যে আগামী সপ্তাহে আবার তাপমাত্রা বাড়বে। পূর্ব বাংলাদেশ এবং আসামে জোড়া ঘূর্ণিঝড় আঘাত হেনেছে।
দক্ষিণবঙ্গে আজ তাপমাত্রা ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়েছে। আগামীকাল থেকে তাপমাত্রা কমতে পারে। সপ্তাহের শেষে অথবা সপ্তাহান্তে পারদ আরও নিচে নেমে যাবে। শুক্রবার থেকে রবিবারের মধ্যে তাপমাত্রা দুই থেকে চার ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে যাবে। শীতের আমেজ ধীরে ধীরে ফিরে আসবে। তবে আগামী সপ্তাহ থেকে শীতের বিদায়ী মৌসুম শুরু হচ্ছে। ভোরে কুয়াশা। আংশিক মেঘলা থাকবে। বৃহস্পতিবার ঘন কুয়াশার সম্ভাবনা বাড়বে। কলকাতা, হুগলি, হাওড়া, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় কুয়াশার সম্ভাবনা বেশি থাকবে। পশ্চিম বর্ধমান এবং নদীয়ায় বিক্ষিপ্ত কুয়াশা ছিল। বাকি জেলাগুলিতে সকালে হালকা কুয়াশা থাকতে পারে। আগামীকাল আকাশ পরিষ্কার থাকবে। কুয়াশার সম্ভাবনাও কমে যাবে। এই মুহূর্তে বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই।
আজও উত্তরবঙ্গের তিনটি জেলায় কুয়াশা থাকবে। জলপাইগুড়ি, কোচবিহার এবং উত্তর দিনাজপুর জেলায় ঘন কুয়াশা থাকবে। দৃশ্যমানতা ৫০ মিটারে কমে যাবে। জেলার বাকি অংশে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা থাকবে। বেশিরভাগ জেলায় পারদ স্বাভাবিকের কাছাকাছি। আগামীকাল থেকে তাপমাত্রা কমবে। আবহাওয়াবিদরা পূর্বাভাস দিচ্ছেন যে দুই-তিন দিনের মধ্যে তাপমাত্রা তিন থেকে চার ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে যেতে পারে।
রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি। সকালে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা থাকবে। পরে আংশিক মেঘলা থাকবে। তাপমাত্রা আরও বেড়ে গেল। এক রাতে তাপমাত্রা তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়ে গেল। সপ্তাহান্তে তাপমাত্রা আবার কিছুটা কমবে। গতকাল থেকে পারদ আবার নিচের দিকে নামছে। সকাল এবং সন্ধ্যায় ঠাণ্ডা লাগতে পারে। বৃষ্টির কোন সম্ভাবনা নেই। সকালে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা থাকবে। সকালে কুয়াশা একটু বেশি থাকে। বিকেলে আংশিক মেঘলা। পরে আকাশ পরিষ্কার হবে। আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২২.৬ ডিগ্রি। গতকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৮.২ ডিগ্রি। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বা আপেক্ষিক আর্দ্রতা ৪৪ থেকে ৯৬ শতাংশের মধ্যে থাকে।
No comments:
Post a Comment