সোমবার অভিযুক্ত ফাল্গুনী ও তার মা আরতি ঘোষকে বারাসাত আদালতে পেশ করা হলে সাত দিনের পুলিশি হেফাজত পায় মধ্যমগ্রাম থানার পুলিশ। আজ ফের দুজনকে পুন নির্মাণ করে খুন করার ক্ষেত্রে যে অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছিল সেগুলি উদ্ধার হয়। প্রসঙ্গত বাড়ির পাশে যে পুকুরটি রয়েছে সেই পুকুরেই পিসি শাশুড়িকে খুন করার পর আস্ত্রগুলিকে ফেলে দিয়েছে স্বীকার করে মা ও মেয়ে।এরপরই ডিএমজি একটি টিম এসে শুরু হয় তল্লাশি।প্রায় ২০ মিনিটের মাথায় যে লাইট পুকুরের পাশে আরতি দেখিয়েছিল তারই নিচে পুকুরের থেকে প্রথম উদ্ধার হয় একটি ২৪ ইঞ্চি বটি,তার পরই ওই একই স্থান থেকে প্রথমে হাতুড়ি এবং তার পর দা উদ্ধার হয়, যদিও দা ও হাতুড়ি দেখে মা ও মেয়ে অস্বীকার করে এগুলি তারা ফেলেননি। এরপরই দক্ষিণ বীরেশপল্লীর পশ্চিম দিকে প্রায় ৫৫০ মিটার দূরে "নোয়াই খালে" পৌঁছায় পুলিশ।মূলত ওই এলাকার সোমবারের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায় মা ও মেয়ে প্রথমে অন্য একটি ট্রলি নিয়ে ওই খালের দিকে যায় এবং তার কিছুক্ষণের মধ্যেই খালি হাতে ফিরে আসে।পুলিশি জেরায় ফের মা ও মেয়ে শিকার করে ওই খালেই পিসি শাশুড়ির রক্তাক্ত পরণের জামা কাপড় ও অন্যান্য আসবাব পত্র ফেলেছে।খালের কাছে এসে সেই জায়গায় চিহ্নিত করে ফাল্গুনী ও আরতি।সেই মোতাবেক ফের ডিএমজি এর টিম নামে নোয়াই খালে পাশপাশি নৌকা নিয়েও চলে প্রায় ১ ঘন্টা তল্লাশি।কিন্তু কিছুই উদ্ধার হয়নি নয়াই খাল থেকে। গোটা ঘটনা স্বচক্ষে দেখে অবাক হয়ে পড়েন মধ্যমগ্রাম দক্ষিণ বীরেশপল্লির বাসিন্দারা।
সোমবার অভিযুক্ত ফাল্গুনী ও তার মা আরতি ঘোষকে বারাসাত আদালতে পেশ করা হলে সাত দিনের পুলিশি হেফাজত পায় মধ্যমগ্রাম থানার পুলিশ। আজ ফের দুজনকে পুন নির্মাণ করে খুন করার ক্ষেত্রে যে অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছিল সেগুলি উদ্ধার হয়। প্রসঙ্গত বাড়ির পাশে যে পুকুরটি রয়েছে সেই পুকুরেই পিসি শাশুড়িকে খুন করার পর আস্ত্রগুলিকে ফেলে দিয়েছে স্বীকার করে মা ও মেয়ে।এরপরই ডিএমজি একটি টিম এসে শুরু হয় তল্লাশি।প্রায় ২০ মিনিটের মাথায় যে লাইট পুকুরের পাশে আরতি দেখিয়েছিল তারই নিচে পুকুরের থেকে প্রথম উদ্ধার হয় একটি ২৪ ইঞ্চি বটি,তার পরই ওই একই স্থান থেকে প্রথমে হাতুড়ি এবং তার পর দা উদ্ধার হয়, যদিও দা ও হাতুড়ি দেখে মা ও মেয়ে অস্বীকার করে এগুলি তারা ফেলেননি। এরপরই দক্ষিণ বীরেশপল্লীর পশ্চিম দিকে প্রায় ৫৫০ মিটার দূরে "নোয়াই খালে" পৌঁছায় পুলিশ।মূলত ওই এলাকার সোমবারের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায় মা ও মেয়ে প্রথমে অন্য একটি ট্রলি নিয়ে ওই খালের দিকে যায় এবং তার কিছুক্ষণের মধ্যেই খালি হাতে ফিরে আসে।পুলিশি জেরায় ফের মা ও মেয়ে শিকার করে ওই খালেই পিসি শাশুড়ির রক্তাক্ত পরণের জামা কাপড় ও অন্যান্য আসবাব পত্র ফেলেছে।খালের কাছে এসে সেই জায়গায় চিহ্নিত করে ফাল্গুনী ও আরতি।সেই মোতাবেক ফের ডিএমজি এর টিম নামে নোয়াই খালে পাশপাশি নৌকা নিয়েও চলে প্রায় ১ ঘন্টা তল্লাশি।কিন্তু কিছুই উদ্ধার হয়নি নয়াই খাল থেকে। গোটা ঘটনা স্বচক্ষে দেখে অবাক হয়ে পড়েন মধ্যমগ্রাম দক্ষিণ বীরেশপল্লির বাসিন্দারা।
No comments:
Post a Comment